By using this site, you agree to the Privacy Policy and Terms of Use.
Accept
News24xyzNews24xyz
  • Home
  • Health
    • Food
    • Beauty
      • Fashion
  • Finance
    • Insurance
  • Technology And Analytics
  • Blog
Reading: হার্ট অ্যাটাক কী, হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ ও প্রতিরোধ
Share
Notification Show More
Latest News
Benefits of Face Steam
Benefits of Face Steam and Ice as beauty treatments
Beauty
Financial Advisor Tips for Success
Best Financial Advisor Tips for Success
Finance
throughout my everyday life
A couple of things that are excessive a lot throughout my everyday life
Lifestyle
How many types of life insurance are there
What’s insurance? How many types of life insurance are there?
Insurance
Ginger Water good for Health
Traditional Medicine: Ginger Water good for Health Secrets
Health
Aa
News24xyzNews24xyz
Aa
Have an existing account? Sign In
Follow US
© 2022 Foxiz News Network. Ruby Design Company. All Rights Reserved.
News24xyz > Blog > Health > হার্ট অ্যাটাক কী, হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ ও প্রতিরোধ
Health

হার্ট অ্যাটাক কী, হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ ও প্রতিরোধ

jahedul
Last updated: 2022/12/20 at 2:22 AM
jahedul 7 months ago
Share
হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ
SHARE

হৃদরোগ এখন বিশ্বব্যাপী অকাল মৃত্যুর একটি বড় কারণ।হার্ট অ্যাটাক হয় সাধারণত হৃদপিন্ডে পর্যাপ্ত রক্ত চলাচল কমে গেলে বা বন্ধ হয়ে গেলে। অথবা রক্ত চলাচলের শিরা-উপশিরাগুলোতে কোন ব্লক হলে হার্ট অ্যাটাক হয়।তবে আগেভাগেই হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণগুলো ধরতে পারলে হয়তো অকাল মৃত্যু এড়ানো সম্ভব হতে পারে। হার্ট অ্যাটাকের এক মাস আগে থেকেই দেহ কিছু সতর্কতা সংকেত দিতে শুরু করে।সাধারণত বুকে ব্যাথা হলেই আমরা ভেবে থাকি হার্ট অ্যাটাক হচ্ছে, আসলেই কি তা? কতটুকু জানি আমরা?

Contents
আজকে আমরা আপনাদের জানাবো হার্ট অ্যাটাক কী, এর লক্ষণগুলো এবং এর চিকিৎসা ও প্রতিরোধ সম্পর্কে।হার্ট অ্যাটাক কী?হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ গুলোঃ
আজকে আমরা আপনাদের জানাবো হার্ট অ্যাটাক কী, এর লক্ষণগুলো এবং এর চিকিৎসা ও প্রতিরোধ সম্পর্কে।

হার্ট অ্যাটাক কী?

হার্টের আর্টারি বা ধমনীতে প্লাঙ্ক বা চর্বি জমে সরু হয়ে গেলে সেখানে রক্ত সঞ্চালন আর স্বাভাবিক থাকে না, রক্ত জমাট বাঁধে বা রক্তের ক্লট তৈরি হয়।এর ফলে আর্টারিতে রক্ত সঞ্চালন পুরোপুরি বা বেশিরভাগটাই বন্ধ হয়ে যায়। আর তখনই হার্ট অ্যাটাক হয়।

হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ গুলোঃ

১। শারীরিক দুর্বলতাঃ
রক্ত প্রবাহ কমে গেলে এবং রক্ত চলাচল বাধাগ্রস্ত হলে এমনটা হয়। রক্তের শিরা উপশিরাগুলোতে চর্বি জমে বাধা সৃষ্টি করলেও মাংসপেশী দুর্বল হয়ে পড়লে হৃদরোগের প্রধানতম এই লক্ষণটি দেখা দেয়।

২। অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়াঃ
হঠাৎ করে অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়ার সমস্যা শুরু হলে তা অবহেলা করবেন না। কারণ, এটিও হার্ট অ্যাটাকের একটি লক্ষণ। যখন হার্ট ব্লক হয় তখন রক্ত সঞ্চালনে হৃদপিণ্ডের অনেক বেশি কাজ করতে হয়। এই অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে ঘামের সৃষ্টি হয় এবং এই ঘাম সাধারণত অনেক ঠাণ্ডা হয়ে থাকে। এই ধরনের সমস্যাকে অবহেলা না করে চিকিত্সকের শরণাপন্ন হওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।

৩। ঠাণ্ডা ফ্লুঃ
হার্ট অ্যাটাকের শিকার অনেককেই ১ মাস আগে থেকে ঠাণ্ডা সর্দি বা ফ্লু-তে আক্রান্ত হতে দেখা যায়।

৪। ঝিমুনিঃ
সাধারণত দেহে রক্তের প্রবাহ কমে গেলে ঝিমুনিও দেখা দেয়। মস্তিষ্কে রক্ত প্রবাহ কমে গেলে ঝিমুনির সৃষ্টি হয়ে থাকে।

৫। বুকে ব্যাথাঃ
সাধারণত বুকের মাঝখানে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভূত হয়। আস্তে আস্তে সেই ব্যথা চোয়ালে অথবা বাম কাঁধ ও হাতে ছড়িয়ে পড়ে থাকে। বুকে ব্যাথা ও সংকোচন হৃদ রোগের একটি বড় লক্ষণ।এই রকম ব্যথা দেখা দিলে অব্যশই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

৬।বদহজমের সমস্যাঃ
একাধিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, হার্ট অ্যাটাকের আগে থেকে বেশিরভাগ আক্রান্তরই বদহজমের সমস্যা এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও বুক জ্বালা যা আমরা অনেকে স্বাভাবিক বদহজমের সমস্যা ভেবে অবহেলা করি, তা-ও হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের ইঙ্গিত। এর পাশাপাশি আচমকা কোনও কারণ ছাড়াই মাথা ঘোরানো, বমি বমি ভাব হলে বিষয়গুলি অবহেলা করবেন না।

৭।ঘন ঘন শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যাঃ
হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, হার্ট অ্যাটাকের প্রায় ১ মাস আগে থেকেই দুর্বলতা এবং ঘন ঘন শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা শুরু হয়ে যায়। কোনও কারণ ছাড়াই শারীরিক দুর্বলতা এবং খুব সহজেই হাঁপিয়ে উঠে ঘন ঘন শ্বাস নেয়ার সমস্যা শুরুর বিষয়ে সতর্ক থাকুন। এই রকম শারীরিক দুর্বলতা এবং শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা হলে বুঝতে হবে হৃদপিণ্ডের বিশ্রামের প্রয়োজন।

৮।কাশিঃ
আপনার যদি দীর্ঘ দিন কাশির সমস্যা থাকে, এবং তার সঙ্গে সাদা বা কিছুটা ঘোলাটে কফ বের হয়। তবে বুঝতে হবে আপনার হার্ট ঠিক মতো কাজ করছে না। ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। তবে হ্যাঁ, কাশি সব সময় হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ নাও হতে পারে। কফের সঙ্গে নিয়মিত রক্ত বের হলে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা থেকেই যায়।

৯। অজ্ঞান হয়ে যাওয়াঃ
যদি কাজ করার মধ্যেই আপনি প্রায়ই হঠাৎ করে অজ্ঞান হয়ে যান, তা হলে বুঝবেন আপনার হার্টের সমস্যা রয়েছে।

১০। তাড়াতাড়ি ক্লান্ত হয়ে পড়াঃ
আপনি কি অল্পতেই ক্লান্ত হয়ে পড়েন? কিছু ক্ষণ কাজ করলে বুক ধড়ফড় করে? তবে আপনি এখনই কোনও চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। বিশেষ করে মহিলাদের হার্টের সমস্যার প্রধান লক্ষণ এটি।

১১। মাথা ব্যথাঃ
যখনই প্রচণ্ড মাথা ব্যথা হয়, আমরা ওষুধ খেয়ে থাকি। কিন্তু জানেন কি, হার্ট অ্যাটাকের অন্যতম লক্ষণ হল প্রতিদিনের প্রচণ্ড মাথা ব্যথা?

১২। অনিয়মিত পালস রেটঃ
আপনি যদি অনেক বেশি নার্ভাস থাকেন বা কোথাও থেকে দৌড়ে আসেন আপনার পালস রেট ওঠা-নামা করতে পারে। তবে এটি যখন কোনও কারণ ছাড়াই হয়, তবে তা চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। হার্ট অ্যাটাকের আগে এমনটা হয়ে থাকে।

এগুলোই হচ্ছে মূলত হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ।

পেইন কিলার খেলে লিভার-কিডনিসহ্ শরীরের যেসব ক্ষতি করে

হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কাদের বেশি?

কিছু বিষয় আছে যেগুলো নিয়ন্ত্রণ করা যায় আবার কিছু কিছু বিষয় আছে যেগুলো নিয়ন্ত্রণ করা যায় না। সাধারণত যেসকল কারণে হার্ট অ্যাটাক হতে পারেঃ

(১) হার্ট অ্যাটাক সব বয়সে একরকমভাবে হয় না। সাধারণত মধ্যবয়সে কিংবা বৃদ্ধ বয়সে এ রোগটি বেশি হতে পারে। কিন্তু তার মানে এই না যে ছোট বাচ্চাদের এই সমস্যা হয় না। তাদের ঝুঁকি তুলনামূলক কম থাকে।

(২) ধুমপান ও মদ্যপান ইত্যাদি কারনে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেক বেড়ে যায়।

(৩) বংশে কারও হার্ট অ্যাটাক হয়ে থাকলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেক বেশি থাকে।

(৪) সাধারণত মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের অনেক বেশি হয়।

(৫) ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাইপার লিপিডেমিয়া ইত্যাদি রোগের কারণে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।

(৬) শারীরিক পরিশ্রমের অভাবে মুটিয়ে যাওয়া বা স্থূলতা হার্ট অ্যাটাকের একটি কারণ।

(৭) অধিক হারে চর্বি জাতীয় খাদ্য গ্রহণ করলে এবং শাকসবজি ও আঁশ জাতীয় খাবার কম খেলে।

(৮) অতিরিক্ত মানসিক চাপ বা অশান্তির ফলে।

(৯) জন্মনিয়ন্ত্রক পিল বা অন্য কোন হরমোন নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ সেবনের ফলে।

প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম

হার্ট অ্যাটাক মানে হলো হার্টের পেশির অংশ স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়া। যদি হার্টের পেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে যায়, চিকিৎসা হওয়ার পর সে সুস্থ হয়ে উঠলেও ওই অংশটুকু কিন্তু নিরাময় হবে না। সুতরাং প্রতিরোধ করাটা সর্বোত্তম পদ্ধতি এবং আমাদের মতো গরিব দেশে তো এটা অবশ্যই দরকার।- হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ

তাই এর থেকে পরিত্রাণ পেতে কিছু জিনিস অবশ্যই মেনে চলা উচিৎ যেমন-

১) মানসিক অবসাদ বা দুশ্চিন্তামুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে।

২) নিয়মিত ব্লাড প্রেসার পরিমাপের মাধ্যমে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

৩) নিয়মিতভাবে ডায়াবেটিস পরীক্ষা এবং নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

৪) ধুমপান, মদ্যপান ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে হবে।

৫) মোটা হওয়া বা স্থূলতা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।

৬) চর্বি জাতীয় খাবার খাওয়া কমাতে হবে এবং রক্তে কোলেস্টোরলের মাত্রা কমাতে হবে।

৭) শাকসবজি ও ফল বেশি করে খেতে হবে।

8) প্রতিদিন নিয়মিতভাবে হাঁটা, দৌড়ানো কিংবা যেকোন শারীরিক পরিশ্রম করতে হবে।

৯) চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী নিয়মিত ওষুধ চালিয়ে যেতে হবে বা প্রয়োজনে বন্ধ করতে হবে।

কথায় আছে , রোগ বালাই বলে কয়ে আসে না। কথাটা পুরোপুরি সত্য নয়।
যেকোনো অসুখ মারাত্মক আকার ধারণ করার আগে নানা ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়।
আমরা অনেক ক্ষেত্রেই সেসব উপসর্গকে গুরুত্ব সহকারে দেখি না। ফলে সম্ভাব্য ঝুঁকি এড়ানো যায় না। অথচ সামান্য একটু সচেতনতাই পারে যেকোনো অসুখ প্রকট আকার ধারণ করার আগে আরোগ্য লাভের ক্ষেত্রে সাহায্য করতে। তাই সুস্থ থাকতে বছরে অন্তত একবার, সম্ভব হলে দুইবার সমগ্র দেহ চেকআপের ব্যবস্থা করুন এবং বডি মাস ইনডেক্স বা বিএমআই (BMI) মেনে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চলার চেষ্টা করুন।

প্রাথমিক চিকিৎসা
১। হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসায় রোগীকে দ্রুত নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। এরকম ক্ষেত্রে রোগীকে হাসপাতালে নেওয়ার পূর্বে কিংবা নেওয়ার মধ্যবর্তী রাস্তায় পর্যাপ্ত পরিমানে আলো বাতাসের ব্যবস্থা করতে হবে। রোগীর জিহবার নিচে একটি নাইট্রেট (Nitrate) ট্যাবলেট দিতে হবে বা অ্যাসপিরিন (৩০০ মিলিগ্রাম) ট্যাবলেট থাকলে এবং রোগীর অ্যাসপিরিন জাতীয় ঔষধে কোনো অ্যালার্জি না থাকলে হাসপাতালে পৌঁছানো পর্যন্ত আস্তে আস্তে চিবিয়ে ট্যাবলেটটি খেতে পারে।
অ্যাসপিরিন রক্ত পাতলা করে এবং হার্টে রক্ত সরবরাহ বাড়াতে সাহায্য করে।
২। হাসপাতাল নির্বাচনের ক্ষেত্রে, হৃদরোগের চিকিৎসা সুবিধা সংবলিত হাসপাতাল হলে উত্তম।
৩। হাসপাতালে নেবার পর চিকিৎসক প্রয়োজন অনুসারে চিকিৎসা শুরু করবেন। চিকিৎসক প্রয়োজন মনে করলে রোগীর ECG করতে হতে পারে, অক্সিজেন দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে আবার ইন্ট্রাভেনাস ফ্লুইড (intravenous fluids) কিংবা নাইট্রোগ্লিসারিন (Nitroglycerin) দিতে পারেন।
৪। প্রথমে এনজিওগ্রাম (Angiogram) করে ব্লকের পরিমাণ নির্ণয় করতে হবে। যদি ব্লক বেশি হয় এবং ওষুধে সমাধান হবে না বলে মনে হয়, তবে এনজিওপ্লাস্টি (Angioplasty) করতে হতে পারে।
এক্ষেত্রে সার্জন ছোট হয়ে যাওয়া ধমনিতে প্রয়োজন অনুসারে কয়েকটি মাইক্রো রিং (Micro Ring) পরিয়ে দিবেন।
৫। এরপরেও আবার হার্ট অ্যাটাক হলে, চিকিৎসক প্রয়োজন মনে করলে ওপেন হার্ট সার্জারি বা বাইপাস (Bypass) সার্জারি করতে পারেন।……………………………

You Might Also Like

Traditional Medicine: Ginger Water good for Health Secrets

Who is most at risk of getting lung cancer?

23 Best food varieties for weight loss and Reduce

কিডনি নষ্টের লক্ষণ এই ১০টি আগে জানলে বাঁচতে পারেন মারাত্মক বিপদ হতে

TAGGED: coronary heart disease, heart attack, heart disease, high blood pressure, হার্ট অ্যাটাক, হার্ট অ্যাটাক কি, হার্ট অ্যাটাক কিভাবে হয়, হার্ট অ্যাটাক থেকে বাচার উপায়, হার্ট অ্যাটাক হলে কি করনীয়, হার্ট অ্যাটাকের চিকিৎসা, হার্ট অ্যাটাকের পূর্ব লক্ষণ, হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ, হৃদরোগের লক্ষণ
jahedul July 4, 2022
Share this Article
Facebook Twitter Email Print
Previous Article How you can look beautiful without Makeup How you can look beautiful without Makeup?
Next Article ঘাড় পিঠ ও হাঁটুর ব্যথা কমার উপায় ১০ দিনে ঘাড় পিঠ ও হাঁটুর ব্যথা কমার উপায়
Leave a comment

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Popular News

Benefits of Face Steam

Benefits of Face Steam and Ice as beauty treatments

jahedul October 14, 2022

The benefits of Face Steam in excellence are very old. This differentiating compound is very

Financial Advisor Tips for Success

Best Financial Advisor Tips for Success

jahedul October 13, 2022

Would you like to turn into an effective monetary counsel? Look at this article to

throughout my everyday life

A couple of things that are excessive a lot throughout my everyday life

jahedul October 1, 2022

Throughout my everyday life – Have you heard “A lot of anything is worthless”? That

How many types of life insurance are there

What’s insurance? How many types of life insurance are there?

jahedul October 1, 2022

What’s insurance? Insurance is to give monetary help to an individual in danger with the

Ginger Water good for Health

Traditional Medicine: Ginger Water good for Health Secrets

jahedul September 30, 2022

Customary Medication With Ginger Water good for Health. The Wellbeing Mysterious of Individuals Conventional Medication

Who is most at risk of getting Lung Cancer

Who is most at risk of getting lung cancer?

jahedul September 30, 2022

Lung cancer: Lung cancer is a disorder that causes the formation of abnormal muscular as

about us

Welcome to Natural Health and Beauty. How to protect your health naturally, we bring it to you in the best way possible.

Favourite Stories

How many types of life insurance are there
What’s insurance? How many types of life insurance are there?
Insurance
Ginger Water good for Health
Traditional Medicine: Ginger Water good for Health Secrets
Health
February 2023
M T W T F S S
 12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
2728  
« Oct    

Mobile View

©News24xyz.com. All Rights Reserved.

  • Home
  • About Us
  • Contact Us
  • Privacy Policy
  • Terms of Use
  • DMCA
  • CCPA

Removed from reading list

Undo
Welcome Back!

Sign in to your account

Lost your password?